স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে পুষ্টি নিরাপত্তায় সরকার ও এনজিও অংশীদারিত্ব বাড়ানোর তাগিদ

কাগজ ডেস্ক
প্রকাশ: ২৯ মে ২০২৪, ০১:৩৮ পিএম

ছবি: ভোরের কাগজ
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রান্তিক মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা ও সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতে সরকার ও এনজিও অংশীদারিত্বে স্থানীয় পর্যায়ে পুষ্টি ব্যবস্থাপনা কৌশল বাস্তবায়নে আহ্বান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞগণ।
রংপুরে একটি আন্তর্জাতিক সিম্পোজিয়ামের প্রথম দিনে বক্তারা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে নাগরিকদের মাহে সুস্বাস্থ্য বিষয়ক জ্ঞান বিনিময়ে গুরুত্বারোপ করেন।
বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদ, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিবীক্ষণ ইউনিট এবং কেয়ার বাংলাদেশের নেতৃত্বে জয়েন্ট অ্যাকশন ফর নিউট্রিশন আউটকামস (জানো) কনসোর্টিয়ামের যৌথ উদ্যোগে ‘খাদ্য ব্যবস্থা রূপান্তরে পুষ্টি ব্যবস্থাপনা’ শীর্ষক সিম্পোজিয়াম অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। তিনদিন ব্যাপী সম্মেলন শেষ হবে বৃহস্পতিবার।
আরো পড়ুন: অতীতের চেয়ে কঠিন এখন বিশ্বশান্তি নিশ্চিত করা
সিম্পোজিয়ামের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রথমে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কেয়ার বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর রাম দাস। বিশেষ অতিথি ছিলেন, বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক ড. মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান।
কেয়ার বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর রাম দাস উন্নয়নের সকল খাতে পুষ্টির সমন্বয়ের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছিলেন একটি সুদৃঢ় গভর্নেন্স কাঠামোর মাধ্যমে।
বক্তারা বলেন, সরকার ও এনজিও গুলোর মধ্যে শক্তিশালী অংশীদারিত্ব পুষ্টি সম্পর্কিত চিন্তা ভাবনায় পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে, যা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সহায়ক হবে।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক হাসিবুর রশিদ, নীলফামারীর সিভিল সার্জন ডা. আবু হেনা মোস্তফা কামাল, ইএসডিওর নির্বাহী পরিচালক ডা. মো. শহীদ উজ্জামান ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রোগ্রাম ম্যানেজার মার্ঘেরিটা ক্যাপালবি প্রমুখ।
জানো বাংলাদেশে বহু-ক্ষেত্রভিত্তিক পুষ্টি কার্যক্রম পরিচালনা এবং পুষ্টি ব্যবস্থাপনার মূল অংশীদারগণের মধ্যে সমন্বয় সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এফএনএস কার্যক্রম বাস্তবায়নকারী অংশীদারগণ আটটি মন্ত্রণালয় এবং অসংখ্য সংস্থাসহ সরকারি বিভাগকে তাদের পুষ্টি-সংক্রান্ত এবং পুষ্টি-কেন্দ্রিক/সংবেদনশীল কার্যক্রম পরিচালনায় সহায়তা প্রদান করেছে।