টেকনো ড্রাগসের লেনদেন শুরু

কাগজ প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১৫ জুলাই ২০২৪, ১২:৩৫ পিএম

ছবি: সংগৃহীত
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি এর সঙ্গে টেকনো ড্রাগস লিমিটেডের ডিএসইতে তালিকাভুক্তিকরণ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (১৪ জুলাই) চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ডিএসই’র প্রধান নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা খাইরুল বাশার আবু তাহের মোহাম্মদ এবং টেকনো ড্রাগস লিমিটেডের পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ জালাল উদ্দিন আহমেদ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- ডিএসই’র প্রকাশনা ও জনসংযোগ বিভাগের উপ মহাব্যবস্থাপক মোঃ শফিকুর রহমান, সহকারি মহাব্যবস্থাপক ও লিস্টিং অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্টের প্রধান মোঃ রবিউল ইসলাম, টেকনো ড্রাগস লিঃ এর চেয়ারম্যান খালেদা আক্তান খান ও অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটাল লিমিটেডের সিইও এ.বি. পারভেজসহ প্রতিষ্ঠানসমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
স্বাগত বক্তব্যে ডিএসই প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা খাইরুল বাশার আবু তাহের মোহাম্মদ বলেন, টেকনো ড্রাগস কোম্পানিটি আজ ডিএসইতে তালিকাভুক্ত হতে যাচ্ছে। কোম্পানিটির আইপিওতে রেকর্ড পরিমাণ সাবসক্রিপশন হয়েছিল, যা তাদের দায়িত্বকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। লিস্টিং এর পর পোস্ট লিস্টিংয়ের কার্যক্রমগুলো ও কমপ্লায়েন্সের বিষয়গুলো তাদের সঠিকভাবে পালন করতে হবে। একইসঙ্গে পরবর্তীতে আপনারা বিনিয়োগকারীদের আস্থার প্রতিদান দিতে পারবেন বলে আশা করছি।
টেকনো ড্রাগস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ জালাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে দীর্ঘ প্রক্রিয়ার পর আমরা ডিএসইতে তালিকাভুক্ত হতে পেরেছি, যা আমাদের ব্যবসায় প্রসারে সহযোগিতা করবে। আমি আশা করি, আইপিও’র মাধ্যমে যে অর্থ উত্তোলন করা হয়েছে তার সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ভাল কিছু দিতে পারবো।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ২ জুলাই স্টক এক্সচেঞ্জ ইলেক্ট্রনিক সাবস্ক্রিপশন সিস্টেম (ইএসএস) এর মাধ্যমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শততম ইস্যু হিসেবে টেকনো ড্রাগস লিমিটেড-এর শেয়ার প্রো-রাটার ভিত্তিতে বরাদ্দ প্রদান করা হয়। শততম ইস্যুর শেয়ার বরাদ্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু আইপিও এর আবেদনের ক্ষেত্রে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য মোট ১০০ কোটি টাকার বিপরীতে ২৪৮৭ কোটি ১৮ হাজার ১০৪ টাকার আবেদন জমা পড়ে, যা ২৪.৬৪ গুণ বেশি। প্রতি ১০ হাজার আবেদনের বিপরীতে নিবাসি বাংলাদেশি বিনিয়োগকারীগণ ১১টি শেয়ার এবং অনিবাসী বাংলাদেশি বিনিয়োগকারীগণ ২০টি শেয়ার বরাদ্দ পায়।