হাতের মুঠোয় গেমিং ফিউচার

কাগজ প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১৩ নভেম্বর ২০২২, ০৪:২৪ পিএম

ফাইল ছবি
১৯৫৮ সালে পদার্থবিজ্ঞানী উইলিয়াম হিগিনবোথাম প্রথম ভিডিও গেম তৈরি করেছিলেন বলে প্রচলন রয়েছে। এরপর যুগ যুগ ধরে ভিডিও গেমসের উন্নয়ন হয়ে আসছে। প্রযুক্তির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে বর্তমানে ভিডিও গেমস আমাদের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। স্মার্টফোন থেকে এখন হ্যান্ডহেল্ড গেমিং ডিভাইস জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। তাহলে কি ধরে নেয়া যায় গেমিংয়ের ভবিষ্যৎ আমাদের হাতের মুঠোয়? সুইচ কনসোল উন্মোচনের মাধ্যমে হ্যান্ডহেল্ড হাইব্রিড গেমিং খাতে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে নিনতেনদো। তবে এখন অন্যান্য ডিভাইসে এর চেয়েও ভালো মানের কনসোল অভিজ্ঞতা পাচ্ছেন ব্যবহারকারীরা।
১৯৫৮ সালে পদার্থবিজ্ঞানী উইলিয়াম হিগিনবোথাম প্রথম ভিডিও গেম তৈরি করেছিলেন বলে প্রচলন রয়েছে। এরপর যুগ যুগ ধরে ভিডিও গেমসের উন্নয়ন হয়ে আসছে। প্রযুক্তির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে বর্তমানে ভিডিও গেমস আমাদের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। স্মার্টফোন থেকে এখন হ্যান্ডহেল্ড গেমিং ডিভাইস জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। তাহলে কি ধরে নেয়া যায় গেমিংয়ের ভবিষ্যৎ আমাদের হাতের মুঠোয়? সুইচ কনসোল উন্মোচনের মাধ্যমে হ্যান্ডহেল্ড হাইব্রিড গেমিং খাতে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে নিনতেনদো। তবে এখন অন্যান্য ডিভাইসে এর চেয়েও ভালো মানের কনসোল অভিজ্ঞতা পাচ্ছেন ব্যবহারকারীরা। এর কিছু হার্ডওয়্যারনির্ভর আর বাকিগুলো স্ট্রিমিংভিত্তিক।
প্লেস্টেশন ৫-এর মূল সংস্করণের ওজন সাড়ে চার কেজি, যা তার পূর্বসূরির প্রায় দ্বিগুণ। এক্সবক্স সিরিজ এক্স আকারে এতটাই বড় ছিল যে ইন্টারনেটে অনেকেই মজা করে একে একটি মিনিফ্রিজের সঙ্গে তুলনা করেছেন। পরবর্তী সময়ে মাইক্রোসফট আসলেই একটি কনসোল আকারের মিনিফ্রিজ বানিয়েছিল। স্কাইনিউজ প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রযুক্তি উন্নত হওয়ার সঙ্গে এর আকার ছোট হয়ে এসেছে। কারণ আকারে ছোট ফোন বা ল্যাপটপে এখন তুলনামূলক বেশি ব্যাটারি, প্রসেসিং পাওয়ার ও মেমোরি যুক্ত করা যায়। ভিডিও গেমের বেলায়ও একই কথা প্রযোজ্য। ২০২১ সালে দ্রুত সময়ে ১০ কোটি ইউনিট বিক্রি হওয়া হোম কনসোলের মাইলফলক স্পর্শ করেছে নিনতেনদো। গেম কনসোলটিকে প্রচলিত টিভি কনসোল হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। বাজারে আসার পর জনপ্রিয়তার পাশাপাশি চাহিদা বাড়লেও নিনতেনদো সেভাবে উৎপাদন করতে পারেনি বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
বর্তমানে এ বাজারে নতুন প্রতিযোগী হিসেবে স্টিম ডেকের মতো প্রতিষ্ঠান যুক্ত হয়েছে, যারা তুলনামূলক ভালো গ্রাফিকস কার্ড, স্টোরেজ ও প্রসেসর যোগ করছে তাদের পণ্যে। গত গ্রীষ্মে পোর্টেবল পিসি বাজারে এনেছে আয়া। চীনা এ কোম্পানির ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইস নিও এয়ার প্রোতে ৩০ জিবি পর্যন্ত র্যাম বাড়ানোর সুবিধা রয়েছে। বেশি ব্যাটারি সক্ষমতার পাশাপাশি এতে জনপ্রিয় বিভিন্ন গেম খেলার জন্য শক্তিশালী গ্রাফিকস কার্ডও রয়েছে।