বাংলাদেশের সুনামগঞ্জে প্রায় ১০০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত টাঙ্গুয়ার হাওর। রামসার ঘোষিত এই মিঠাপানির হাওরটি মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। এই হাওরে রয়েছে জীববৈচিত্রের একটি চমৎকার আধার। এমনকি শুকনো মৌসুমে বেশিরভাগ এলাকার পানি শুকিয়ে গেলেও, অনেক এলাকায় আদি বিলগুলো জেগে থাকে।
যতদূর চোখ যায়, শুধু পানি আর পানি।টাঙ্গুয়ার হাওর প্রায় ১৪১ প্রজাতির মাছ, ১২ প্রজাতির ব্যাঙ এবং ১৫০ প্রজাতির বেশি সরীসৃপের সমন্বয়ে জীববৈচিত্র্য গড়ে উঠেছিল।
শীতকালে টাঙ্গুয়ার হাওরে প্রায় ২৫০ প্রজাতির অতিথি পাখির বিচরণ ঘটত একসময়।টাঙ্গুয়ার হাওর থেকে ভারতের মেঘালয়ের পাহাড়গুলো দেখা যায়।
২০০০ সালের ২৯ জানুয়ারি এই হাওরকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় ‘রামসার সাইট’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
বাংলাদেশের সুনামগঞ্জে প্রায় ১০০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত টাঙ্গুয়ার হাওর। রামসার ঘোষিত এই মিঠাপানির হাওরটি মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। এই হাওরে রয়েছে জীববৈচিত্রের একটি চমৎকার আধার। এমনকি শুকনো মৌসুমে বেশিরভাগ এলাকার পানি শুকিয়ে গেলেও, অনেক এলাকায় আদি বিলগুলো জেগে থাকে।
যতদূর চোখ যায়, শুধু পানি আর পানি।টাঙ্গুয়ার হাওর প্রায় ১৪১ প্রজাতির মাছ, ১২ প্রজাতির ব্যাঙ এবং ১৫০ প্রজাতির বেশি সরীসৃপের সমন্বয়ে জীববৈচিত্র্য গড়ে উঠেছিল।
শীতকালে টাঙ্গুয়ার হাওরে প্রায় ২৫০ প্রজাতির অতিথি পাখির বিচরণ ঘটত একসময়।টাঙ্গুয়ার হাওর থেকে ভারতের মেঘালয়ের পাহাড়গুলো দেখা যায়।
২০০০ সালের ২৯ জানুয়ারি এই হাওরকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় ‘রামসার সাইট’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়।